(Go: >> BACK << -|- >> HOME <<)

বিষয়বস্তুতে চলুন

নাথান বম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা 103.230.105.17 (আলোচনা) কর্তৃক ১৭:১৮, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

নাথান বম
জন্মআনু. ১৯৮০
রুমা উপজেলা, বান্দরবান, বাংলাদেশ
আনুগত্যকুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট
সেবা/শাখাকুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি
কার্যকাল২০১৭ বর্তমান
যুদ্ধ/সংগ্রামপার্বত্য চট্টগ্রাম সংঘাত
সন্তান

নাথান লনচেও বম[১] পার্বত্য চট্টগ্রামের একজন বম রাজনীতিবিদ এবং জঙ্গি নেতা যিনি কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং এর পাশাপাশি কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএফ) -র নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[২] তিনি ২০১৭ সালে কেএনএফ প্রতিষ্ঠা করেন। তারপর থেকে তাঁর অবস্থান অজানা।[১]

জীবন

নাথান রুমা উপজেলার হেডের পাড়া এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা। স্থানীয়দের দাবী অনুযায়ী, তিনি আনু. ১৯৮০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তার স্ত্রী স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষিকা। নাথানের একটি সন্তান রয়েছে।[১]

তরুণ বয়স তিনি থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস)-র যুব শাখার সদস্য ছিলেন। ২০০০ সালে, নাথান খাগড়াছড়ি শহরে মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার একটি ভাস্কর্য স্থাপন করেন।[১]

২০১৮ বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে, নাথান বম সম্প্রদায়ের প্রথম রাজনীতিবিদ হয়ে ৩০০তম সংসদীয় আসনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।[১][২]

তিনি দ্য বমজৌসহ বম সম্প্রদায় সম্পর্কে বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন।[১]

কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট

২০০৮ সালে, নাথান কুকি-চিন ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (কেএনডিও) নামে একটি এনজিও প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৬ সালে, তিনি কুকি-চিন ন্যাশনাল ভলান্টিয়ার্স (কেএনভি) নামে একটি সশস্ত্র সংগঠন গড়ে তোলেন। ২০১৭ সালে, কেএনভি-এর নাম পরিবর্তন করে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) রাখা হয়।[১][৩]

তথ্যসূত্র

  1. "কে এই নাথান বম?"বাংলা ট্রিবিউন 
  2. Pakbir, Mir Mosharref Hossain। "Kuki-Chin National Army: A fierce regional threat in sight"Daily Observer। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০২৩ 
  3. "Who are these Kuki-Chin armies in the CHT?"www.dhakatribune.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০১-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-০৭